All products
All category
Pure Ghee ( ঘি )
0il, butter, ghee, Dairy (দুগ্ধজাত)

Pure Ghee ( ঘি )
price
- 500 Gram
- 1 Kg
বাংলার খাদ্যাভ্যাসে এক বিশেষ জায়গা দখল করে আছে ঘি। পোলাও, বিরিয়ানী বা কাচ্চির মত বিভিন্ন মুখরোচক রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়াতে বিশেষ উপকরণ এই ঘি। ঘি এর উপস্থিতিতে অনেকে তো অন্য কোনো পদের রান্নায় তাকানই না। বরং গরম ভাতের সাথে শুধু ঘি দিয়েই পুরো খাওয়া সেরে ফেলেন ভীষণ তৃপ্তিতে।
আর খাওয়া শেষে বাঙালির পাতে যদি মিষ্টি কিছু যোগ হয়, তাও যেন অসম্পূর্ণ ঘি এর ঘ্রাণ ছাড়া। তাই, মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতেও লাগে ঘি। তবে শুধু স্বাদ বাড়াতেই নয়, ঘি এর রয়েছে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতাও। বাচ্চাদের থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য ঘি হতে। আজকের লেখায় আসুন জেনে নেই ঘিয়ের বিভিন্ন রকম পুষ্টিগুণ সম্পর্কে।
১। হজমশক্তি বৃদ্ধি করে:
ঘি আমাদের পাকস্থলির হজম ক্ষমতা বাড়ায়। স্টোমাক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ঘি খেলে তাই বদ-হজম এবং গ্যাস হওয়ার প্রবণতা কমে। কারণ ঘি যে কোনো ধরনের রিচ খাবারকে দ্রুত হজম করাতে সক্ষ২। শরীরের ঘাটতি পূরণ করে:
প্রতিদিন ঘি খেলে শরীরের অভ্যন্তরে একদিকে যেমন ভিটামিন এ এবং ই-এর ঘাটতি পূরণ হয়, তেমনি অ্যান্টি-অ্যাক্সিডেন্টের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। এর ফলে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়এতে থাকা ওমেগা-৬ ও ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সক্রিয় রাখে যা মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এই পুষ্টি উপাদান ডিমেনশিয়া ও অ্যালঝাইমারের মতো মস্তিষ্কের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।৪। ওজন কমাতে সাহায্য করে:
অনেকেই ভাবেন ঘি খেলে ওজন বাড়ে। এই ধারণা একদমই ভুল। গবেষণায় দেখা গেছে, এতে থাকা এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি ঝড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু কর৫। হাড়ের গঠনে ভুমিকা রাখে:ঘি-তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। যা আমাদের হাড় ও জয়েন্টের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়া, ঘি খেলে একধরণের হরমোন নিঃসরিত হয়, তা আমাদের জয়েন্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এতে, আর্থ্রাইটিস ও হাড়ের যেকোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে। তাই, হাড় অথবা জয়েন্টের সমস্যা থাকলে, খাদ্য তালিকায় ঘি রাখতে ভুলবেন না।
৬। কোলেস্টেরলের মাত্রা ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
খালি পেটে ঘি খেলে শরীরে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের মাত্রা বাড়তে থাকে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকলে হার্টের কার্যকারিতা স্বাভাবিক থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়।৭। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:
ঘি-তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এ, ডি, ই এবং কে এর মত চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামি। যা আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে ভালো রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায৮। ত্বক ও চুল ভালো রাখে:
শুধু পুষ্টিগুণ বিবেচনাতেই নয়, আধুনিক সময়ে রূপচর্চার এক বিশেষ উপকরণ এই ঘি। যার সঠিক ব্যবহারে আমাদের ত্বক ও চুল হয় সতেজ ও ঝলমলে। ঘি, বেসন এবং দুধ এক সাথে মিশিয়ে তৈরি ফেসপ্যাক ব্যবহারে চেহারার রুক্ষতা দূর হয় এবং উজ্জ্বলতা ফিরে আসে চুলের আগা ফেটে যাওয়া সমস্যা থেকে রক্ষা পেতেও ঘি অনেক উপকারি। গোসলের আগে চুলের আগায় নিয়মিত ঘি লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে দিলে চুলের আগা ফাটা বন্ধ হয় এবং মসৃণতা ফিরে আসে।়।
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
20:54